বর্তমান সময়ে অন্যান্য দেশের তুলনায় অস্ট্রেলিয়ার জনসংখ্যা অনেক কম। সেজন্য তারা সব ধরনের কাজে অনেকটাই পিছিয়ে রয়েছে তাই অস্ট্রেলিয়া কাজের চাহিদা অনেক বেশি। বাংলাদেশের অনেক মানুষ রয়েছেন যারা অস্ট্রেলিয়া কাজের উদ্দেশ্যে চান।
তাছাড়া প্রায় সবারই একটি স্বপ্ন থাকে বড় কোন রাষ্ট্রের যাওয়া এবং তাদের জীবনযাত্রা সহজ করার জন্যে অস্ট্রেলিয়া দেশকে বেছে নেই। তো আপনি যদি অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার প্রস্তুতি নেন তাহলে আপনার কি কিবিষয়ের উপর যোগ্যতা থাকতে হবে তা জানতে হবে।
কেননা যোগ্যতা ছাড়া ভিসা কোন কাজে আসবে না। সেজন্য আপনি বাংলাদেশ থেকে যাওয়ার আগে থেকেই যেকোনো একটি বিষয়ের উপর অভিজ্ঞতা অর্জন করতে হবে। তাহলে দেখবেন অনেক অল্প সময়ের মধ্যে আপনি অস্ট্রেলিয়ায় সফলতা অর্জন করতে সক্ষম হবেন।
আর মূলত এজন্যই আজকের এই সমপন্ন আর্টিকেলজুড়ে অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা নিয়ে বিস্তারিত তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। তো চলুন কথা না বাড়িয়ে অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা সম্পর্কে জেনে নেই।
অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা 2025
বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশে বহু মানুষ রয়েছেন যারা অস্ট্রেলিয়াতে প্রবাস জীবন কাটানোর জন্যচিন্তা ভাবনা করছেন। তো আপনিও যদি তাদের দলের মধ্যে হয়ে থাকেন তাহলে তাই অবশ্যই অস্ট্রেলিয়ার ভিসা সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জেনে নেওয়াটা খুবই উচিত।
এর উল্লেখযোগ্য কারণ হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার আগে আপনাকে ভিসা সম্পন্ন করতে হবে এরপরে অস্ট্রেলিয়া যেতে হবে। তাই প্রথমেই আপনাকে অস্ট্রেলিয়া ভিসা সম্পর্কে পরিস্কার ধারণা রাখতে হবে। তাহলে দেখবেন খুব সহজেই ভিসা সম্পর্কে বুঝে যাবেন।
সেজন্য আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা অস্ট্রেলিয়ায় কোন কোন ভিসা আছে সে বিষয়ে জানার জন্য বিভিন্ন সময় অনলাইনের মাধ্যমে খোঁজ করে থাকেন। এজন্য তাদের জানার সুবিধার্থে আমরা নিচে কিছু অস্ট্রেলিয়ার ভিসার নাম উল্লেখ করেছেন। তাহলে চলুন বন্ধুরা জেনে আসা যাক অস্ট্রেলিয়ায় কোন কোন ভিসা আছে।
- ছাত্র ভিসা – Student Visa
- পেশাদার ভিসা – Skilled Visa
- অস্থায়ী কাজের ভিসা – Temporary Work Visa
- ব্যবসায়িক দেখাদেখি ভিসা – Business Visitor Visa
- ট্রানজিট ভিসা – Transit Visa
- পর্যটন ভিসা – Electronic Travel Authority, ETA
- পর্যটন ভিসা – Visitor Visa
অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা করতে যা যা প্রয়োজন
আপনারা যারা বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া যেতে চাচ্ছেন তাদেরকে অবশ্যই কিছু কাগজপত্রের প্রয়োজন পড়বে। আপনারা এই সকল কাগজপত্র ছাড়া কোনোভাবেই অস্ট্রেলিয়া ভিসা লাগাতে পারবেন না কিংবা অস্ট্রেলিয়া যেতে পারবেন না। আপনারা অনেকেই অনলাইনে বা গুগলে অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার জন্য কি কি প্রয়োজন এই বিষয়ে সার্চ করে থাকেন।
📌আরো পড়ুন 👇
মূলত তাদের সুবিধার্থে আমরা বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া যেতে জাযাক কাগজপত্র প্রয়োজন হবে সেগুলি নিচে তুলে ধরেছি। তাহলে চলুন বন্ধুরা জেনে নেওয়া যাক অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা করতে যা যা প্রয়োজন।
- বৈধ পাসপোর্ট – Valid Passport
- শিক্ষাগত যোগ্যতা – Educational qualification
- ইংরেজি ভাষার যোগ্যতা – English Language Proficiency
- কাজের অভিজ্ঞতা – Work experience
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স – Police Clearance
- মেডিকেল সার্টিফিকেট – Medical certificate
- ব্যাংক একাউন্ট – Bank account
- অস্ট্রেলিয়ার দূতাবাসের সাক্ষাৎকার – Australian Embassy interview
অস্ট্রেলিয়া যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে ২০২৫
আপনি কি বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়ায় যেতে চাচ্ছেন । তাহলে আপনাকে অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার জন্য ভিসার আবেদন করতে হবে এবং সেটি করার জন্য আপনাকে প্রথমে অস্ট্রেলিয়া যাওয়ার জন্য কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন সে সম্পর্কে ভালোভাবে ধারণা নিতে হবে।
কেননা আমাদের মাঝে এমন অনেকেই আছেন যারা সঠিক নিয়মে অস্ট্রেলিয়া যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে তা জানে না বিধায় বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। এজন্য আমরা পোষ্টের এই অংশে আপনার সুবিধার্থে অস্ট্রেলিয়া যেতে কি কি কাগজপত্র প্রয়োজন তা নিয়ে আলোচনা করেছি।

অস্ট্রেলিয়া যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে তা নিম্নে উল্লেখ করা হলঃ
- জাতীয় পরিচয়পত্রের (NID) কপি
- কাজের ভিসার ক্ষেত্রে বয়স সর্বনিম্ন ১৮ বছর আর সর্বোচ্চ ৪৫ বছরের মধ্যে হতে হবে।
- সদ্য তোলা ৪ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি লাগবে
- বৈধ পাসপোর্ট থাকতে হবে এবং পাসপোর্ট এর মেয়াদ কমপক্ষে ১ বছর হওয়া লাগবে।
- একটি সিভি বা জব অফার লেটার দরকার পড়বে।
- ইংরেজি ভাষায় থাকা লাগবে দক্ষতার সার্টিফিকেট
- স্বাস্থ্য বীমা লাগবে
- ব্যাংক স্টেটমেন্ট লাগবে।
- মেডিকেল রিপোর্ট লাগবে
- স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে IELTS স্কোর ৬ থাকা লাগবে।
- পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
- কোভিড ১৯ এর টিকা কার্ড দরকার হবে।
২০২৫ সালে এসে অস্ট্রেলিয়া যেতে মূলত উপরের উল্লিখিত কাগজপত্রের প্রয়োজন পড়বে। তো আশা করছি আপনারা এই অংশ থেকে অস্ট্রেলিয়া যেতে কি কি কাগজপত্র লাগে তা জানতে পেরেছেন। এবার চলুন, অস্ট্রেলিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি তা জেনে নেওয়া যাক।
অস্ট্রেলিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি ২০২৫
বর্তমান সময়ে বাংলাদেশের মধ্যম আয়ের মানুষগুলো অনেক বাংলাদেশী রয়েছে যারা অস্ট্রেলিয়ায় যেতে চাই। বর্তমানে বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষই কাজের উদ্দে শ্যেপ্রবাস জীবন বেছে নিচ্ছে। তাই তারা বিভিন্ন দেশগুলোতে কাজের উদ্দেশ্যে যাচ্ছে এবং সেখানে গিয়ে তারা প্রবাস জীবন কাটাচ্ছে।
বর্তমানে বিভিন্ন দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম দেশ হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া কারণ অস্ট্রেলিয়া তে কাজের চাহিদা অনেক বেশি। আমরা আজকের এই আর্টিকেলে অস্ট্রেলিয়া কাজের কোন চাহিদা বেশি সেগুলো সম্পর্কে নিম্নে উল্লেখ করা হলঃ
- ক্লিনার বা পরিষ্কার পরিছন্নতা কর্মী
- কৃষি কাজ
- হোটেল অথবা হোটেল বয়
- গবাদি পশু পালনের কাজ
- কোয়ালিটি ম্যানেজার
- ওয়েব ডিজাইনিং
- মেকানিক্যাল
- ড্রাইভার
- লেবার
- কন্সট্রাকশন
- ওয়েল্ডিং মিস্ত্রি
- ইলেকট্রিশিয়ান
- ফুড প্যাকেজিং
- ভার্টিকালচার ইত্যাদি।
অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা কত টাকা লাগে ২০২৫
আপনারা অনেকেই আছেন যারা অস্ট্রেলিয়ায় কাজের ভিসায় যেতে চাচ্ছেন তাই ২০২৫ সালে এসে বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়ায় কাজের ভিসায় যেতে কত টাকা খরচ হবে তা জানার আগ্রহ প্রকাশ করেন। তো আসুন আর বেশি অথা না বাড়িয়ে অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা কত টাকা লাগে তা জেনে নেই।
- দালালের মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসায় গেলে প্রায় ৯ থেকে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ পড়ে যাবে।
- এজেন্সির মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসায় গেলে প্রায় ৮ লক্ষ টাকার মতো।
- তবে সরকারিভাবে অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসায় গেলে মাত্র ৩ লক্ষ টাকায় যাওয়া সম্ভব।
অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা আবেদন পদ্ধতি
নিচে ধাপে ধাপে পুরো প্রক্রিয়াটি ব্যাখ্যা করা হলো —
🔹 ধাপ ১: পেশা যাচাই (Check Your Occupation)
প্রথমে Australian Skilled Occupation List এ গিয়ে দেখুন আপনার পেশাটি তালিকাভুক্ত আছে কিনা।
ধাপ ২: দক্ষতা মূল্যায়ন (Skill Assessment)
আপনার পেশার জন্য নির্ধারিত অস্ট্রেলিয়ান কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে দক্ষতা যাচাই করতে হবে। উদাহরণস্বরূপ:
-
ইঞ্জিনিয়ার → Engineers Australia
-
শিক্ষক → AITSL
-
নার্স/মেডিকেল পেশা → ANMAC বা AMC
-
হিসাবরক্ষক → CPA/CAANZ
এটি সম্পন্ন করতে সাধারণত ২–৩ মাস সময় লাগে।
ধাপ ৩: Expression of Interest (EOI) জমা দিন
Skilled ভিসা (Subclass 189, 190, 491) এর জন্য আপনাকে SkillSelect Portal-এ গিয়ে Expression of Interest (EOI) জমা দিতে হবে। এখানে আপনি আপনার শিক্ষা, অভিজ্ঞতা, বয়স, IELTS স্কোর ইত্যাদি দিয়ে পয়েন্ট সংগ্রহ করবেন। ন্যূনতম ৬৫ পয়েন্ট থাকলে আবেদনযোগ্য।
ধাপ ৪: রাজ্য মনোনয়ন বা আমন্ত্রণ (Invitation)
EOI জমার পর, রাজ্য বা ফেডারেল সরকার আপনাকে আমন্ত্রণ পাঠালে আপনি পূর্ণাঙ্গ ভিসা আবেদন করতে পারবেন।
ধাপ ৫: ভিসা আবেদন জমা দিন
আমন্ত্রণ পাওয়ার পর, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে Home Affairs Department ওয়েবসাইটে অনলাইনে ভিসা আবেদন জমা দিতে হবে।
লিঙ্ক: https://immi.homeaffairs.gov.au
আপনাকে নিচের ডকুমেন্ট আপলোড করতে হবে:
-
পাসপোর্টের স্ক্যান কপি
-
IELTS/TOEFL সার্টিফিকেট
-
Skill Assessment রিপোর্ট
-
শিক্ষা সনদ
-
কাজের অভিজ্ঞতার প্রমাণ
-
মেডিকেল রিপোর্ট
-
পুলিশ ক্লিয়ারেন্স
-
সাম্প্রতিক ছবি
ধাপ ৬: ভিসা ফি প্রদান
ভিসা আবেদন ফি ভিসার ধরণ অনুযায়ী আলাদা হয়। উদাহরণস্বরূপ:
| ভিসা টাইপ | ফি (AUD) | আনুমানিক টাকা (BDT) |
|---|---|---|
| Subclass 482 | AUD 1,455 | প্রায় ১,১০,০০০ টাকা |
| Subclass 189 | AUD 4,640 | প্রায় ৩,৫০,০০০ টাকা |
| Subclass 190 | AUD 4,640 | প্রায় ৩,৫০,০০০ টাকা |
| Subclass 491 | AUD 4,640 | প্রায় ৩,৫০,০০০ টাকা |
ধাপ ৭: বায়োমেট্রিক ও মেডিকেল পরীক্ষা
আবেদনের পর আপনাকে বায়োমেট্রিক ও মেডিকেল টেস্টের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হবে। এটি বাংলাদেশে VFS Global (Dhaka) সেন্টারের মাধ্যমে সম্পন্ন করা যায়।
ধাপ ৮: ভিসা সিদ্ধান্ত
সবকিছু যাচাই শেষে আপনার ভিসা অনুমোদন (Visa Grant Letter) দেওয়া হবে। পুরো প্রক্রিয়া সাধারণত ৬ থেকে ৯ মাস সময় নেয়, তবে দক্ষতার ধরন ও যাচাইয়ের ওপর নির্ভর করে সময় কমবেশি হতে পারে।
অস্ট্রেলিয়া কাজের বেতন কত ২০২৫
অস্ট্রেলিয়াতে একজন শ্রমিকের ঘন্টা প্রতি সর্বনিম্ন বেতন হচ্ছে মূলত ২১.৩৮ অস্ট্রেলিয়ান ডলার। গেল বছরে অস্ট্রেলিয়ায় বিভিন্ন ধরণের বড় বড় নির্মাণের কাজ বন্ধ হয়ে গেছিলো। কিন্তু নতুন বছর শুরু হয়ে গেলেই তারা নতুনভাবে লোক নিয়োগ দিয়ে থাকে তারপরে নির্মাণের কাজ শুরু হয়ে যায়।
২০২৫ সালে অস্ট্রেলিয়া কাজের জন্য এখন পর্যন্ত কোন ধরনের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়নি কিন্তু যখন বিভিন্ন নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে যাবে তখন অস্ট্রেলিয়া থেকে বিভিন্ন ধরনের কাজের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। তাছাড়াও অস্ট্রেলিয়া দেশে সব ধরনের কাজে উন্নয়ন হচ্ছে।
সেজন্য আশা করা যায় চলতি নতুন বছর ২০২৫ সালে অস্ট্রেলিয়ার সব ধরনের কাজের বেতন গুলো বৃদ্ধি পাবে। আপনাদের জানার সুবিধার্থে আমরা এখন অস্ট্রেলিয়া কাজের বেতন কত অথবা কয়েকটি ক্যাটাগরির কাজের বেতন বিষয়ে বিস্তারিতভাবে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব।
- লেবারদের বেতন ৪০ থেকে ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত দিয়ে থাকে।
- কারখানা কাজের বেতন ৫০ থেকে ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত বেতন দিয়ে থাকে।
- ক্লিনার কাজের বেতন ৫০ থেকে ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত দিয়ে থাকে।
- শ্রমিকদের কাজের বেতন ৫০ থেকে ৯০ হাজার টাকা পর্যন্ত দিয়ে থাকে।
- হোটেলের কাজের বেতন ৬০ থেকে ৯০ হাজার টাকা পর্যন্ত দিয়ে থাকে।।
- কৃষি কাজের বেতন ৬০ থেকে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত দিয়ে থাকে।।
⚠️ কিছু গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শ
-
সবসময় অফিশিয়াল ওয়েবসাইট (immi.homeaffairs.gov.au) থেকে তথ্য যাচাই করুন।
-
কোনো এজেন্টের মাধ্যমে আবেদন করলে তার MARA (Migration Agents Registration Authority) লাইসেন্স আছে কিনা যাচাই করুন।
-
ভিসার মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে নবায়ন করুন বা PR এর জন্য আবেদন করুন।
অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা সম্পর্কে লেখকের মতামত
প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ আমাদের সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনাকে অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা নিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে ইতিমধ্যেই জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। তাই আপনি যদি সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি না পড়েন তা একবার সম্পূর্ণ পড়ে আসুন। এই আর্টিকেলটি আপনার কাছে তথ্যবহুল মনে হলে অবশ্যই আপনি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না। যেন আপনার মাধ্যমে আপনার বন্ধুরাও জেনে নিতে পারে অস্ট্রেলিয়ার কাজের ভিসা নিয়ে বিস্তারিত যাবতীয় তথ্য।

